জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে দেখা যায় যে মৌমিতা আর পর্ণা ধস্তাধস্তি করতে গিয়ে পর্না হাত ফসকে ছাদ থেকে পড়ে যায় এবং সে রক্তাক্ত হয়ে যায়। অয়ন যখন জানতে পারে মৌমিতা এইসবের পেছনে আছে তখন সে ঈশার
থেকে পরামর্শ নিতে যায় কিন্তু ঈশা তখন বলে যে পর্নাকে আজ রাত্রের মধ্যেই শেষ করে দাও কিন্তু অয়ন পর্নাকে মারতে গিয়েও মারতে পারে না তার মনে পড়ে যায় যে ঈশা যখন হাত গুটিয়ে নিয়েছিল তখন বুবাইকে বাঁচিয়েছিলো পর্ণাই, সেই কারণে বিবেকের দংশনে সে পর্নাকে মারতে পারে না। অন্যদিকে অয়ন পর্ণাকে মারতে পারে নি এটা শুনে ঈশা রেগে ফোন কেটে দেয়।
আরও পড়ুন : টেলিভিশনের সব থেকে হাড়হিম করা ঘটনা কাসাম সে সিরিয়ালে দেখানো হতো!এখন হলে লোকে দেখেই হার্ট ফেল করতো!
বর্তমানে ধারাবাহিকের গল্প রীতিমতো 180 ডিগ্রি ঘুরে গেছে কারণ জ্ঞান ফেরার পরে দেখা যায় সৃজনকেই চিনতে পারছে না পর্ণা। আসলে সে তার ১০ বছরের স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলেছে সে নিজেকে এখন ফাইনাল ইয়ার স্টুডেন্ট ভাবছে সে ভাবছে
এখন ২০১৪ সাল। অন্যদিকে পর্না বেঁচে আছে শুনে প্যারালাইজড হয়ে অজ্ঞান হয়ে যায় মৌমিতা আর পর্না সমস্ত কিছু ভুলে গেছে শুনে চিন্তায় পড়ে যায় দত্ত বাড়ির মানুষজন। কিন্তু সম্প্রতি জি বাংলার জনপ্রিয় এই ধারাবাহিকের কিছু কমিক সিন নিয়ে মানুষ আলোচনা করতে শুরু করেছেন। বেশ কিছুদিন আগে এমন একটা ফানি সিন দেখানো হয়েছিল এই ধারাবাহিকে যা এখনো ভুলতে পারেন নি দর্শক।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“নিম ফুলের মধু’তে কালকে জেঠুর স্বপ্নের পার্ট টুকুতে যা বিনোদন ছিল বলার বাইরে সুইটি নাকী রাক্ষসী আর অয়ন আর মৌমিতা ওর চেলা ওরা সবাই উদুম নাচ নাচছে উঠনে। আর জেঠু সেখানে যায় আর জেঠুকে গলায় মারে তারপর সৃজন আসার পর ওকে মারতে যায় আর পর্ণা এসে সুইটিকে বধ করে আর ওদের তিন জনের যা ফানি লুক দিয়ছিলো।।
একেবারে সেরা এপিসোড হচ্ছে আর সাথে হায় ভোল্টেজ ড্রামা এককথায় অসাধারণ
দেখুন নিম ফুলের মধু প্রতিদিন রাত ৮টাই জি বাংলায়”এই পোষ্টের কমেন্ট বক্সে একজন লিখেছেন যে,“এই সিরিয়ালের সব ট্রাকগুলো সব সিন গুলো ইউনিক”
