ছাত্রী পড়ানোর নামে বেডরুমে ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমালাপ পরাগের! দুজনকেই ধুয়ে দিল শিমুল
জি বাংলার অন্য সকল ধারাবাহিক গুলির মধ্যে দারুণ জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিচ্ছে ‘কার কাছে কই মনের কথা”। এই ধারাবাহিক সাধারণত নারীকেন্দ্রীক হলেও, এর প্লট সকলের বেশ মনে ধরেছে। অনেকে নিজেদের জীবনের সঙ্গে এই ধারাবাহিকের মিল খুঁজে পাচ্ছেন মহিলারা।
পরপর দু’সপ্তাহ বেঙ্গল টপার হয়েছে এই সিরিয়াল। আসলে বাস্তব জীবনে আমাদের চোখের সামনে থাকা কিছু চরিত্রকেই যেন পর্দায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই ধারাবাহিকের মাধ্যমে।
দিনের পর দিন শ্বশুরবাড়িতে অত্যাচারিত শিমুল ঘুরে দাঁড়িয়েছে এবার। নিজের উপর হওয়া অন্যায়ের প্রতিশোধ তুলতে পুলিশের কাছে নয়। বরং ব্ল্যাকমেল করে স্বামীর থেকে টাকা আদায় করে, সেই টাকা বিশেষভাবে সক্ষম ননদের একাউন্টে জমা করেছে সে। বাড়ির সকলকে সেই কথা জানিয়ে দিয়েছেন ননদ পুতুল। তবে এখনো পর্যন্ত পরাগ-পলাশ এই কথা জানে না।
আরও পড়ুন : দেওরের বিয়ে দিয়ে নিজের জীবনে নতুন সর্বনাশ ডাকলো পর্ণা! “নিম ফুলের মধু”র প্রোমো এলো প্রকাশ্যে
নিজের মাইনের অর্ধেক টাকাটা শিমুলকে দিয়ে দেওয়ার কারণে, পরাগ তার মায়ের কাছে বলছে, মাসের মায়ের অর্ধেক টাকা শিমুলের হাতে দিয়ে দেওয়া কারনে তার হাতে আর কিছু থাকছে না। তাই টিউশন পড়ানোর কথা জানায় সে। এবার নিজের বেডরুমে সুন্দরী এক যুবতীকে টিউশন পড়াচ্ছে পরাগ।
কিন্তু পড়াশোনার বদলে ব্যক্তিগত জীবনের গল্প নিয়ে দুজনে ব্যস্ত। বউয়ের সঙ্গে নিজের সম্পর্ক কেমন সবটাই পরাগ তুলে ধরেছে তার ছাত্রীর কাছে।
টিউশন পড়তে আসা সুন্দরী ছাত্রীর সঙ্গে কথা বলতে বলতে, তার প্রতি একটা ভালো লাগার ব্যাপার ছিল একসময় সেটাও জানিয়ে দেয় পরাগ। হঠাৎ করেই গল্প করতে করতে দুজনে মিলে হাসাহাসি শুরু করে। তখনই ঘরে আসে শিমুল। সে বলে, এটাই কি পড়াশুনা হচ্ছে?
আরও পড়ুন : “ওই রাতে আমার বোনের বিয়ে ছিল..”, সেই রাতের ঘটনা নিজেই জানালেন সৌরভ
আর ঠিক তখন পরাগের ছাত্রী শিমুলকে বল, শিমুল নিজের বরকে নিয়ে ইনসিকিউরিটিতে ভুগছে এবং তাকে হিংসে করছে। এরপর শিমুল দুজনকেই চরম অপমান করে ওই ছাত্রীকে বলে, “নিজের সর্বনাশ নিজে ডেকে এনো না”।