বাংলা সিরিয়াল

গীতার গলায় লকেটের সাথে সেফটিপেন কেন? বাঙালি বলে কথা! হাসছেন দর্শক!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো গীতা এল এল বি। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে গীতা উচ্চ শিক্ষিত একজন মেয়ে, সে একজন উকিল, কিন্তু এখন অবধি সে কোন কেস পায় নি, সেই কারণে তার সেভাবে পরিচিতি হয় নি, যে কেস পাওয়ার জন্য লড়াই করছে, শুধু নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে নয়,নিজের বাবার সাথে হওয়া অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে, তার বাবাকে ন্যায় দেওয়ার জন্য‌ও তার এই লড়াই।

গীতার বাবা গনেশ গাঙ্গুলীও একজন উকিল ছিলো কিন্তু একবার কেস লড়তে গিয়ে মাথা নিচু করে তাকে কোর্ট থেকে ফিরতে হয় তারপর আর কোনদিনও সে কোর্টের মুখোমুখি হয় নি। ঘটনাচক্রে গীতা র বিপরীতে যে এডভোকেট মুখার্জী দাঁড়িয়েছে একদিন তার জন্যই গীতার বাবাকে কোর্ট চত্বর ছাড়তে হয়েছিলো। গীতা ধারাবাহিকে চমকের শেষ এখানেই নয়।

আরও পড়ুন : কথা আস্তে আস্তে নিজেকে প্রমাণ করবেই! কথার প্রোমো দেখে হতাশ নয় কথা ভক্তরা!

গীতাকে একটি ছেলে পছন্দ করতো, সে কখনো গীতাকে চোখে দেখে নি, ফোনেই তার সাথে কথা বলতো, সে ছেলেটি বড়লোক জেনে গীতার পরিচয় নিয়ে গীতার বড় দিদি গিনি ছেলেটির সাথে আলাপ করে এবং ছেলেটিকে বিয়ে করতে বাধ্য করে। এরপর যখন সবকিছু জানাজানি হয়ে যায় তখন না ছেলেটি গিনিকে মেনে নেয় না ছেলেটির পরিবার তাকে মেনে নেয়। ঘটনাচক্র গিনি এই মুখার্জি বাড়ির ই বৌ।

গিনির দেওর স্বস্তিক আবার গীতাকে দেখেই ভালোবেসে ফেলেছে! এর মধ্যে গিনি র শ্বশুরবাড়ির পরিচারিকা পদ্মর শ্লীলতাহানি করেছে কৃপান ব্যানার্জী!এই কৃপান আবার মুখার্জী দের হবু বৌমার ভাই, তাই পদ্মর করা কেসটা জেতা মুখার্জীদের জন্য একটা ইগোর ব্যাপার আবার পদ্মর এই কেসটা লড়াই করছে গীতা।

আরও পড়ুন : বুড়ো বয়সে ছেলেমানুষীকেও হাসিমুখে মানে সবাই অথচ কোজাগরী ঢং করে লুকিয়ে যান!জল থৈ থৈ ভালোবাসার কোজাগরী চরিত্র নিয়ে কী বলছেন দর্শক!

গীতা যখন পদ্মকে জোর করে কৃপানের সাথে বিয়ে দেওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে যায় তখন দেখা যায় গীতার গলায় লকেটের সাথে সেফটিপিন ঝুলছে। যা দেখে
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“‌গীতার গলায় নকেটের সাথে সেফটিপিন কেন ??” কমেন্টে একজন লিখেছেন বাঙালি মেয়ে বলে কথা।

Back to top button

Ad Blocker Detected!

Refresh