পিকনিকে নিয়ে গিয়ে বিক্রমকে মেরে ফেলার প্ল্যান করছে শৌর্য! কীভাবে সমস্ত প্ল্যান বানচাল করবে অনামিকা? বিক্রম কে বাঁচাতে পারবে কি সে?
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক লালকুঠি। এই ধারাবাহিকে আস্তে আস্তে খোলসা হচ্ছে রহস্য। বহু বছর আগের জিনি এবং বৈশালীর বাবা মাকে খুন করা হয়, বৈশালী ঐ ঘটনার পর থেকেই মানসিক ভারসাম্য হারায়! অন্যদিকে জিনিকে কয়েকটা গুন্ডা তারা করে এবং তাকে মারার জন্য একাধিকবার তার ওপর ছুরি চালায়। বিক্রমের মামা নিজের চোখে জিনির মৃতদেহ দেখে এসেছিলো কিন্তু এরপরও জিনি মারা যায়নি জিনি ওই অবস্থা থেকে বেঁচে ফিরে আসে। ১২ বছর পর সে আবার লালকুঠিতে ফেরে নতুন পরিচয় এবং নতুন ভাবে, সে সকলকে বলে তার নাম অনামিকা।
এই অনামিকার বাবা-মা হিসেবে যাদের দেখানো হয় তারা আসলে জিনির বাবার ভাই ও ভাইয়ের বৌ অর্থাৎ কাকু কাকিমা। এরা সবাই মিলে সবটা প্ল্যান করে কারণ তারা জানত বিক্রমের পরিবারের কেউ জিনির বাবা-মার মৃত্যুর পিছনে দায়ী। অন্যদিকে অনামিকা প্রথম থেকে চাইতো কে দোষী সেটা খুঁজে বার করে দোষীকে শাস্তি দিতে! কোনো নির্দোষকে শাস্তি দেওয়া তার উদ্দেশ্য ছিল না। তাই অনামিকা লালকুঠি ধারাবাহিকে নকল জিনি কে নিয়ে আসে,তাকে অনামিকা নিজের অতীত সম্পর্কে সমস্ত কিছু বলে এবং তাকে সবটা বলে দেয় কিভাবে তাকে বিক্রমের পরিবারে গিয়ে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে এবং জিনি রূপে দাঁড়াতে হবে। বর্তমানে দেখানো হচ্ছে অনামিকার অর্থাৎ জিনির পরিকল্পনা মাফিক সমস্ত কাজ হচ্ছে।
তবে আরো একজন পরিকল্পনা করছে এখানে সে হল বিক্রমের দাদা শৌর্য! বিক্রম কে প্রানে মেরে ফেলার প্ল্যান করছে সে, আর সেই কারণে সে একটা পিকনিকের আয়োজন করেছে। একজন নেটিজেন তাই লিখেছেন, “পিকনিকে নিয়ে গিয়ে বিক্রমকে মারার প্ল্যান করলো বিক্রমের দাদা শৌর্য। রয়েছে আরও অনেক টুইস্ট।
আজকের এপিসোড কেও মিস করবেন না। টিভিতে দেখুন লালকুঠি। সোম থেকে শুক্র রাত সাড়ে নটায় জী বাংলায়।”