“ঋদ্ধিমান বাবুর চড়ুই পাখিকে কি লাগছে” – খড়ির বোল্ড ফটোশুটে মেতেছে নেট পাড়া! ভাইরাল সোলাঙ্কির ফটোশুট

এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশন জগতের অন্যতম জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী হলেন সোলাঙ্কি রায়। বর্তমান স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক “গাঁটছড়া”। এই ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্র খড়ি। এখানেই খড়ির চরিত্র দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তাঁকে। এই ধারাবাহিকে সোলাঙ্কির বিপরীতে ঋদ্ধিমানের চরিত্রে অভিনয় করছেন অভিনেতা গৌরব চট্টোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই এদের রসায়ন বেশ পছন্দ করেছেন দর্শক। আবার ইতিমধ্যেই টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা যীশু সেনগুপ্তের বিপরীতে বড় পর্দাতে “বাবা বেবি ও” সিনেমার হাত ধরে এন্ট্রি নিয়ে নিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ সাত বছরের অভিনয় জীবন বলতে গেলে পুরোটাই সফল করতে পেরেছেন সোলাঙ্কি।
অভিনয় জগতের জনপ্রিয়তার কারণে বেশ ফ্যান ফলোইং রয়েছে তাঁর। আবার সাথেই সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশ ভালো বড় ফ্যান বেস রয়েছে তাঁর। অভিনেত্রীও নিজে খুব ভালোমতোই হ্যান্ডেল করতে পারেন তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফটো এবং ভিডিও তিনি শেয়ার করে থাকেন। আবার তিনি নিজের একটি বোল্ড ফটোশুটের ভিডিও পোস্ট করেছেন। এই ফটোশুটে অভিনেত্রীর পরনে রয়েছে গোল্ডেন আর কালোর কম্বিনেশনে দারুন গর্জিয়াস এবং চকচকে একটি লেহেঙ্গা। এই লেহেঙ্গার সাথে অভিনেত্রী বলেছেন হলটার নেক ব্লাউজ। এই ব্লাউজের ফাঁকে উন্মুক্ত রয়েছে অভিনেত্রীর সুগঠিত স্তন বিভাজিকা। উন্মুক্ত অভিনেত্রীর পিঠ পেট।
এই ফটো পোস্ট করে অভিনেত্রী ক্যাপশনে লিখেছেন, “লাইট বিল গাইড আস হোম”। অভিনেত্রীর এই বোল্ড ফটোশুটে প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, “মোবাইলটা গরম হয়ে গেল আমার”। আবার আরেকজন সেলেনা গোমেজের সাথে তুলনা করে লিখেছেন, “ইউ লুক লাইক সেলেনা গোমেজ”। আবার আরেক নেটিজেন লিখেছেন, “ঋদ্ধিমান বাবুর চড়ুই পাখিকে কি লাগছে”।
প্রসঙ্গত স্টার জলসার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্র সোলাঙ্কি। বর্তমানে ধারাবাহিক যারা দেখছেন তারা জানবেন এখন ধারাবাহিকের গল্প ঠিক কি চলছে। বাড়ির ধনতেরাসের পূজো নিয়েই মত্ত রয়েছে পুরো পরিবার। আবার কিয়ারা মাঝেমধ্যেই দ্যুতি কে উস্কে দিচ্ছে খড়ির বিরুদ্ধে। যে খড়ি তাঁর ক্যারিয়ারের উপরে ওঠাটা পছন্দ করছেন না। মেনে নিতে পারছে না। এদিকে আবার দাদু সোনার বাক্স তুলে দিল খড়ির হাতে। যদিও তাতে কারোর কোনো অসুবিধে নেই। তবে বাক্সের ভেতরের জিনিস রয়েছে ডি এর হাতে। এটা এখনো পর্যন্ত সিংহ রায় পরিবারের কারোর জানা নেই। তবে বনি বাক্স হাতে নেওয়ার সাথে সাথেই বুঝতে পেরেছে বাক্সটা আগে থেকে অনেক বেশি হালকা লাগছে।
বাড়ির অন্যান্য রিচুয়াল কমপ্লিট করে খড়ির মাথায় শুধু একটাই কথা। সে পুরোপুরি চাইছে যে সে যেন তার জেঠুর হত্যাকারীকে খুঁজে বের করতে পারে। তার জন্য সে যে পুলিশ অফিসারকে কাজে লাগিয়েছিল এখন সেও সাসপেন্ডেড। অন্যদিকে ঋদ্ধিমানের মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে যে পাঁচ বছর আগের কালীপুজোর রাতের সেই অ্যাক্সিডেন্ট যে মানুষটি সাথে হয়েছিল তিনি কেমন আছেন। তার কাকুমনি তাকে একটি নকল মানুষকে এনে দেখে স্বস্তি দেয়। তারপরে ঋদ্ধি স্বস্তি পেলেও খড়ি আবার চেষ্টা করছে এখন তার জেঠুর হত্যাকারীকে খুঁজে বার করতে। এবার শুধু এটাই দেখার যে গল্প কোন দিকে এগোবে।
View this post on Instagram