লন্ডনের ফ্ল্যাটে সানা কি একাই? নাকি থাকছে কোন বন্ধু! বেফাঁস মন্তব্য সৌরভের

বিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অব্যাহতি গ্রহণের পর এখন দাদাগিরির শুটিংয়ের ব্যস্ত সৌরভ। তার পাশাপাশি পরিবারকেও প্রয়োজন মত সময় দিতে পারেন তিনি। দেখতে দেখতে ২২ এর গণ্ডি ছুয়েছেন সৌরভের একমাত্র কন্যা সানা গঙ্গোপাধ্যায়। পড়াশোনার সূত্রে মা-বাবাকে ছেড়ে লন্ডনে পড়াশোনা করছিলেন সৌরভ কন্যা সানা গঙ্গোপাধ্যায়।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন তিনি। সেখানে একটি বহুজাতিক সংস্থায় চাকরি পেয়ে গিয়েছেন সানা।
চলছে দাদাগিরি সিজন 10। দাদাগিরির মঞ্চে প্রায় দিনই বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের দেখা যায় সৌরভের সঙ্গে দাদাগিরি করতে। টেলিভিশন থেকে শুরু করে বড় পর্দার অভিনেতা অভিনেত্রীরা বটেই, এছাড়াও বিভিন্ন পেশার সঙ্গে মানুষ আসেন দাদাগিরির মঞ্চে।
দাদাগিরির মঞ্চে এসে তারা সুযোগ পেয়ে যান সৌরভকে বিভিন্ন ব্যক্তিগত বিষয়ে প্রশ্ন করার। সৌরভ চেষ্টা করেন তার উত্তর দেওয়ার।
View this post on Instagram
সম্প্রতি দাদাগিরির মঞ্চে ‘কার কাছে কই মনের কথা’ পরিবার এসেছিল দাদাগিরি করতে। এবার সৌরভকে প্রশ্ন করেন শিমুলের শাশুড়ি অর্থাৎ অভিনেত্রী রীতা দত্ত চক্রবর্তী। তিনি জিজ্ঞাসা করে, ‘তারকা সৌরভ যখন বাবা, সে মেয়েকে বড় করার ক্ষেত্রে কোন দর্শন মেনে চলেছেন?’ সৌরভ বলেন, ‘দিদি, ফিলোসফি শুনতই না। আমার ফিলোসফি দিয়ে কী হবে। তবে আমার মা আমাদের বাড়িতে খুব পপ্যুলার মানুষ। ওঁনার মতো করেই বড় হয়েছে, আস্তে আস্তে সেটাই ইনফ্লুয়েন্স হয়।’
সৌরভ আরোও বলেন, “একটা জিনিস কী জানেন, এখন সে একা থাকে। আমার আসলে ভয় লাগে সে বিদেশে একা থাকে ফ্ল্যাটে নিজের। আমি মাঝে মধ্যে জিগ্গেস করি, তোর এই বন্ধু এল, ওই বন্ধু এল….।
কোন বন্ধু থাকছে আমি তো জানি না। বাবা জিজ্ঞেস করতে থাকে। এই বয়সে বাবার কোন বন্ধু থাকত তা তো কেউ জানতে পারত না। মেয়ের থাকবে কিনা তো কেউ জানে না”।
আরও পড়ুন : সন্তানের জন্ম দিলেন রুবেলের নায়িকা! টেলিভিশন জগৎ থেকে কোথায় গেলেন ‘রায়া’ ঈশানী ?