“তেঁতুলের মধ্যে চিনি লাগিয়ে…” দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে রচনাকে একি খাওয়ানোর কথা বললেন গায়িকা সুস্বাতী?
জি বাংলার পর্দায় হওয়া সব থেকে জনপ্রিয় রিয়ালিটি শো হলো দিদি নাম্বার ওয়ান। তার পাশাপাশি এই রিয়েলিটি শো কিন্তু অনেক দিনের পুরনো। তাই প্রত্যেকটা এপিসোডেই বিভিন্ন দিদিরা তাদের জীবনের গল্প বলেন, রচনার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই রিয়ালিটি শো তে। প্রত্যেক সোমবার থেকে শনিবার বিকেল পাঁচটা থেকে এবং রবিবার রাত আটটা থেকে দিদি নাম্বার ওয়ান সম্প্রচারিত হয় জি বাংলার পর্দায়।
রবিবার রাত আটটা থেকে সম্প্রচারিত দিদি নাম্বার ওয়ানে এসেছিলেন গায়িকারা। সারেগামাপা খ্যাত চন্দ্রিকা ভট্টাচার্য, অন্বেষা দত্ত, সহ সুস্বাতী মল্লিক প্রমুখ। গান গেয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করা দিদিদের সঙ্গে আড্ডায়,গানে গানে জমে উঠলো রবিবারের সন্ধ্যার দিদি নাম্বার ওয়ান মঞ্চ। এদিন দিদি নাম্বার ওয়ান এর মঞ্চে বেশ মজার কথা শোনালেন গায়িকা সুস্বাতী।
গায়িকা তথা মডেল সুস্বাতী মল্লিক রবিবার সন্ধ্যায় হাজির ছিলেন জি বাংলার দিদি নাম্বার ওয়ানে। শোয়ের সঞ্চালিকা রচনা তাঁকে এদিন জিজ্ঞাসা করেন, “কী রে বাড়িতে মাকে সাহায্য করিস?”
View this post on Instagram
সুস্বাতী মল্লিক ঘাড় কাত করে জানান “হ্যাঁ করি তো।’ আবারও রচনা তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, “রান্নাবান্না পারিস কিছু? করিস কিছু?” সুস্বাতী জানান, “হ্যাঁ, হ্যাঁ, সব পারি। সব।” রচনা বলেন,”কী কী পারিস করতে?”
পাশে থাকা বন্ধুদের সুস্বাতী মল্লিক বলেন, “আরে কয়েকটা খাবারের নাম বল।” অবশেষে তিনি জানান, প্রতিবার ব্যাংকক থেকে আসার সময় তিনি যে তেঁতুল নিয়ে আসেন, সেটার সঙ্গে চিনি মিশিয়ে রচনাকে খাওয়াবেন তিনি।
আরও পড়ুন : হেলিকপ্টারে চেপে অটোগ্রাফ দিতে যেতেন কুমার শানু! ইন্ডিয়ান আইডলে এসে স্মৃতি হাতড়ে কি বললেন শাহিদ?
এই শুনে মজাই পান সঞ্চালিকা রচনা। তিনি বলেন, “ঠিক আছে, আগে আমাকে খাওয়াবি, তারপরও তাকে খাওয়াবি যে তোর মোবাইল ধরে”। মজার চলে তিনি জানান, “সে জানে। সে বুঝে গেছে। আমার উপর আর ওর কোনও প্রত্যাশা নেই।”
তবে এই রান্না করতে না পারার বিষয়টি নিয়ে অসন্তুষ্ট হয়েছেন দর্শকরা। এক ব্যক্তি বিরক্ত হয়ে লিখেছেন, “খুব বাহাদুরি। খেতে লজ্জা করে না কিন্তু রান্না করতে করে। রান্না যেন কেবল কাজের লোকদের কাজ।” অনেকেই আবার মজা পেয়েছেন এই ভিডিও দেখে।