পিলুতে আহিরের সংস্পর্শে থেকে আস্তে আস্তে দৃঢ়ভাবে প্রতিবাদ করতে শিখছে মল্লার! বাবার মুখের ওপর রঞ্জার হয়ে কথা বলার এপিসোড দেখে বলছেন পিলু ভক্তরা

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক পিলুতে দেখানো হচ্ছে যে, একটু একটু করে পরিবর্তন হচ্ছে মল্লার। তার মধ্যে যা কিছু নেতিবাচকতা আছে তা একটু একটু করে পজেটিভ হয়ে যাচ্ছে। রঞ্জার সংস্পর্শে এসে সে আস্তে আস্তে বদলে যাচ্ছে। একই সাথে আহিরের উপস্থিতিও তার চরিত্রের মধ্যে একটা অন্যরকম দৃঢ়তা এনে দিয়েছে। যে মল্লার একসময় দাদুর ভাবনা-চিন্তার বাইরে এবং পারিবারিক নিয়ম নীতির বাইরে কিছু ভাবতে পারত না সেও এখন ভাবছে ঠিক ভুল কোনটা। সে দাদুর মুখের ওপর দাঁড়িয়ে কথা বলছে।
কিছুদিন আগেই দেখা গেছে দাদু রঞ্জার বানানো লুচিকে ন্যাতানো লুচি বললে মল্লার মৃদুভাবে হলেও তার প্রতিবাদ করে দাদুর মুখের ওপর। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে মল্লার মৃদুভাবে নয় দৃঢ়ভাবে প্রতিবাদ করছে। হ্যাঁ যেমন দাদুর অপছন্দ সত্ত্বেও আলাদা করে মল্লার রঞ্জার সেতার বাজানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছে। এখানেই শেষ নয় রঞ্জার একটা বন্ধুর বাড়িতে ইনভিটেশন থাকলে মল্লারের দাদু তাকে সেখানে যেতে মানা করে। এমনকি এটাও বলে যে রঞ্জা যদি না জানিয়ে বন্ধুর বাড়িতে যায় তাহলে তাকে আর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হবে না।
নানান রকম ঝামেলা অশান্তি হওয়ার কারণে রঞ্জা সেজেগুজে রেডি হয়েও আর পার্টিতে যেতে চায় না তখন মল্লার তাকে হাত ধরে টানতে টানতে বাইরে নিয়ে যায় এবং সেখানে সে তার বাবা সুকুমারের মুখোমুখি হয়ে জানায় যে সে রঞ্জাকে নিয়ে পার্টিতে যাচ্ছে সে তাকে পার্টিতে তাকে রেখে দিয়ে আসবে। দাদু বলেছে রঞ্জা যদি না জানিয়ে যায় তাহলে তাকে ঢুকতে দেওয়া হবে না তাই মল্লার জানিয়ে যাচ্ছে।এমনকি এই সমস্ত কিছুর মাঝে সুকুমার রঞ্জাকে উদ্দেশ্য করে একটু কটু কথা শোনালে তারও প্রতিবাদ করে মল্লার। এই এপিসোড দেখে খুশি হয়ে গিয়েছেন সকলেই সবাই বলছে আহিরের সংস্পর্শে থেকেই এই উন্নতি হয়েছে মল্লারের।