বাংলা সিরিয়াল

‘সাংসারিক কূটকাচালি কম দেখিয়ে পঞ্চমীতে সাপেদের বিষয়টা বেশি বেশি করে দেখানো উচিত!’ পঞ্চমী দেখে লিখলেন এক নেটিজেন!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘পঞ্চমী’। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে পঞ্চমী যে একজন ইচ্ছাধারী নাগিন তা সে নিজেই জানতো না। কারণ তাকে জন্ম দিয়েই তার মা মারা যায়। এরপর পঞ্চমী বড় হতে থাকে তার পালক পিতা মাতার কাছে, যারা হলেন নীলকন্ঠ মন্দিরের পুরোহিত আর পুরোহিতের স্ত্রী। নীলকন্ঠ মন্দিরের পুরোহিত পঞ্চমীর পালক সেই পিতা পঞ্চমীর জন্ম বৃত্তান্ত সকলের কাছে গোপন রেখেছিলেন এমনকি পঞ্চমীর কাছ থেকেও গোপন রেখেছিলেন।

কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে পঞ্চমী বড় হয় এবং তার মধ্যে নাগিনের বৈশিষ্ট্য গুলো প্রকাশ পেতে থাকে। পঞ্চমী যেখানেই যায় শুনতে পায় কারা যেন ফিসফিসানি করে কথা বলছে। আসলে সাপেদের কথা শুনতে পেতো পঞ্চমী। এই সাপেদের কথা শুনতে পেয়ে সে সব মানুষকে বাঁচাতে ছুটতো।

সাপেরা যাদেরকে ছোবল দিতে যেত তাদের কাছে পৌঁছে যেত পঞ্চমী তাদের কাছে পৌঁছে সাপেদের অনুরোধ করত সে যেন না কাটে। পঞ্চমী নিজে একজন নাগ রানীর সন্তান হওয়ায় পঞ্চমীর কথা সবাই শুনতো। পঞ্চমীর এই গুণের জন্য‌ই কিঞ্জলের মা চেয়েছিলো যে, পঞ্চমীর সাথে কিঞ্জলের বিয়ে দিয়ে তাকে কিঞ্জলের রক্ষা কবচ করে নিয়ে যেতে।

এরপর দেখা যায় যে নাগমাতা পঞ্চমীর কাছে এসে তাকে সত্যি কথা বলে এবং পঞ্চমীকে চোখের সামনে সাপে রূপান্তরিত করে দেয়। পঞ্চমী সাপ থেকে আর মানুষ হতে পারে না কিন্তু সাপ হয়েও সে কিঞ্জলকে রক্ষা করার চেষ্টা করে যায়। একজন নেটিজেন সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পঞ্চমী নিয়ে লিখেছেন যে,“সত্যিই বলতে পঞ্চমী যেহেতু আর পাঁচটা ধারাবাহিকের থেকে ভিন্ন সাপের ধারাবাহিক তাই এটায় সাংসারিক ঝামেলা কম দেখিয়ে সাপের বিষয় গুলো বেশি করে দেখানোই সেরা,
আর সেটাই এখন বেশি বেশি করে দেখানো হচ্ছে পঞ্চমী ধারাবাহিকে তাই এখনকার পর্ব গুলো জাস্ট অসাধারণ হচ্ছে, দেখতে থাকুন “পঞ্চমী” প্রতিদিন রাত 8:30 PM শুধুমাত্র স্টার জলসায়।”


Back to top button

Ad Blocker Detected!

Refresh