বাংলা সিরিয়াল

পঞ্চমীর গায়ে আস্তে আস্তে গজিয়ে উঠছে সাপের আঁশ! পঞ্চমী কি জেনে যাবে সে আসলে নাগিন?

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘নাগ পঞ্চমী’। এই ধারাবাহিকের প্রথম এপিসোডে দেখা যাচ্ছে যে নীলকন্ঠ বাবার মন্দিরে পঞ্চমীর জন্ম হওয়ার কারণে নীলকন্ঠ বাবার মন্দির কে সকলের ত্যাগ করেছে এবং এই মন্দিরের পুরোহিত ও পরিত্যাজ্য হয়ে গেছে। তার ভিখারীর দশা হয়েছে। অন্যদিকে পঞ্চমী কে নিয়ে নীলকন্ঠ বাবার পুরোহিত অর্থাৎ পঞ্চমীর বাবা সব সময় শঙ্কিত হয়ে থাকে এই ভেবে যে কখন সাপ তার মেয়েকে তার থেকে কেড়ে নেয়? এই নিয়ে নানান রকম দুঃস্বপ্ন দেখে সে।

অন্যদিকে পঞ্চমী এই আশা করে বসে আছে যে, সামনের নাগপঞ্চমীতে প্রচুর মানুষ আসবে নীলকন্ঠ বাবার মন্দিরে, ধূপের গন্ধে ছড়িয়ে যাবে পুরো মন্দির, আবার আগের মতো মন্দিরে লোক আসবে। কিন্তু এমনটা কীভাবে হবে কারণ তার জন্মের পর থেকেই তো এই মন্দির পরিত্যাজ্য তার কারণে!

তাই পঞ্চমী গ্রামের বড় গিন্নিমার কাছে ছোটে, সে যেন নীলকন্ঠ বাবার মন্দিরে পুজো দিতে যায়, বড় গিন্নিমা পঞ্চমী কে শর্ত দেয় যে, স্নান করতে গিয়ে তার হাতের সোনার কাঁকন পুকুরে পরে গিয়েছে। তাই পঞ্চমী যদি সেই কাঁকন এনে দিতে পারে তাহলেই সে মন্দিরে যাবে। অন্যদিকে পঞ্চমীর বাবা পঞ্চমী কে ছোট থেকে কখনো সাঁতার শেখায় নি কিন্তু পঞ্চমী নীলকন্ঠ বাবার মন্দিরে লোক আসবে এই আশায় পুকুরের জলে ডুব দেয়, এরপর কী হবে তা জানা না গেলেও আগামী পর্বের এপিসোড দেখে গায়ে কাঁটা দিতে শুরু করেছে এখন থেকেই।

আগামী পর্বে দেখা যাচ্ছে যে, পঞ্চমীর গায়ে সাপের আঁশ গজিয়ে উঠছে! পুকুরের জলের মধ্যে নাগ মাতা রয়েছে সে বলছে, এবার সময় হয়েছে পঞ্চমী তোমার নিজেকে চেনার!

একজন নেটিজেন যেমন লিখেছেন যে, “পঞ্চমীর VFX বেশ ভালো, পঞ্চমীর গায়ে সাপের আঁশ আস্তে আস্তে ফুটে উঠেছে, কালকেই কি পঞ্চমী বুঝতে পারবে আসলে নাগিন ??”

Back to top button

Ad Blocker Detected!

Refresh