জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘মিঠি
ঝোরা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, রাইরা তিন বোন আর রাইদের আর এক দাদা আছে একটা অ্যাক্সিডেন্টে সে পঙ্গু হয়ে যায় হুইল চেয়ারে বসে তাকে যে কারণে পরিবারের সমস্ত ভার রাইয়ের বাবার মাথায়। অন্যদিকে রাই ও শৌর্য তিন বছর ধরে একে অপরকে ভালোবাসে।
তাদের ভালোবাসার এই সম্পর্ক যেদিন পরিণতি পাওয়ার কথা, অর্থাৎ তাদের বিয়ে হওয়ার কথা ঠিক সেইদিন রাইয়ের বাবা মারা যায়। রাই বাবার মৃত্যুর কথাটা বুঝতে পেরে পুরো ঘটনাটা চেপে যায় , সে নীলুকে বউ সাজিয়ে তার জায়গায় বসিয়ে দেয়। নীলু কে সে কোনো কারণ বলে না, শুধু নীলুর থেকে সে কথা আদায় করে নেয়। এরপর মাথা অবধি ঘোমটা টানা অবস্থায় নীলুর সাথে বিয়ে হয়ে যায় শৌর্যের!
আরও পড়ুন : বলিউডে নায়িকাদের মধ্যে ‘ধন-কুবের’ কে?
বিয়েটা হওয়ার পরে দেখা যায় যে রাই নিজের ভালোবাসা স্যাক্রিফাইস করেছে সেই কারণে সবাই তার কথা বলছে, কিন্তু আসলে সেক্রিফাইস টা নীলু করেছে। কারণ নীলু রাই এর জায়গায় গেছে বলে অনেকেই তাকে মানতে পারছে না, আবার শৌর্যও রাইকে দেখানোর জন্য শুধুমাত্র শো অফ করছে আবার অনেকেই দেবাদ্রিতার মত হিরোইনকে সাইড চরিত্রে দেওয়ার কাজটা যে ভালো হয়নি, সেই বিষয়ে মত প্রকাশ করেছেন।
একজন লিখেছেন যে,“সবার নাকি রাই এর জন্য খারাপ লাগছে বাট আমার বরং নীলুর জন্যই খারাপ লাগছে
অযথা মেয়েটা এত কষ্ট পেল,বর টাও ভালবাসার শো অফ করছে” আরেকজন লিখেছেন যে,“মিঠিঝোরার কভারে যতই তিন বোন থাকুক মেইন লিড রাই,সিরিয়ালে সব ন্যাকামো ওকে নিয়েই হয়
বাকি দুজন সাইড একট্রেস!
দেবাদৃতার মত অভিনেত্রি কে এরকম সাইড ক্যারেক্টার এ দেখতে আসলেই খুব বিরক্ত লাগছে!!
ওকে লিডেই মানায়”
