জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো নিম ফুলের মধু। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, দত্ত বাড়িতে হাজারও একটা কুসংস্কার আছে যার বিরুদ্ধে সব সময় লড়াই করে গেছে পর্ণা। বর্তমানে যেমন দেখা যাচ্ছে যে পর্ণার মেয়ে হওয়া নিয়ে একটা কুসংস্কার তৈরি ছিল কৃষ্ণার মনে সে ঠিকই করে নিয়েছিল মেয়ে হলে তার মুখ দেখবে না সে।
অন্যদিকে পর্নার মেয়ে হয় তার নাম হয় শ্রীপর্ণা। ধুমধাম করে তার হাতে খড়ির অনুষ্ঠান করা হয়, এরপর তার হাতে খড়ির অনুষ্ঠানে পুরোহিত মশাই অনুপস্থিত হলে পর্না নিজেই তার মেয়েকে হাতে খড়ি দিয়ে দেয়।
কৃষ্ণা যখন এই বিষয়টা মানতে পারে না, তখন পর্না বলে মা যখন সন্তানকে প্রথম বুলি শেখাতে পারে তখন মা সন্তানকে হাতে খড়ি কেন দিতে পারবে না? এরপর পর্ণা হাতে খড়ি দেওয়া করায়। এরপর ধারাবাহিক একটা ৭ বছরের লিপ নেয়,এই সাত বছরে অনেক কিছু বদলে যায়।
সৃজন,পর্ণা,চয়ন প্রত্যেকেই প্রমোশন পেয়েছে আর পর্নার জায়ের ছেলে দ্বিতীয়বারের জন্য মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসছে কারণ প্রথমবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় ফেল করেছে। জেঠু তাকে রীতিমতো শাসনে রেখেছে যাতে সে এইবার মাধ্যমিকে পাশ করে কারণ মাধ্যমিকে পাশ না করলে মশলার দোকানে বসা যাবে না।
এত বছর গ্যাপ নিয়ে ধারাবাহিক টা যখন শুরু হচ্ছে তখন দেখা যাচ্ছে ধারাবাহিক একটা টানটান ব্যাপার তৈরি হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“৭ বছর লিপ নিলো নিম ফুলের মধূ বাপরে বাপ!এক এপিতে কত কি দেখালো প্রেজেন্টেশন টা সুন্দর ছিলো এপির”
