বাংলা সিরিয়াল

‘লক্ষীকাকিমার সাথে পাল্লা দেওয়ার জন্য মাধবীলতাতেও বিয়ের ট্রাক আনা হয়েছে, না হলে এত তাড়াতাড়ি বিয়ের দরকার ছিলো না!’মাধবীলতা আর সবুজের বিয়ে দেখে বলছেন নেটিজেনরা!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মাধবীলতা এই ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে গাছ অন্ত প্রাণ মাধবীলতা। জংলা হাটার জঙ্গল তার প্রাণ আর গাছ হলো তার মা, এই গাছকে বাঁচানোর জন্য চোরা গাছকারবারীদের সাথে সে রীতিমতো লড়াই করে, এই রকমই একজন চোরা গাছ কারবারী হলেন পুষ্প রঞ্জন, পুষ্প রঞ্জনকে থামাতে চায় মাধবী, অন্যদিকে পুষ্প রঞ্জনের ছেলে সবুজ মাধবীকে ভালোবাসে।

মাধবীলতাকে সবুজ বারবার নিজের ভালোবাসার কথা বলেছে আর মাধবী তার ভালোবাসাকে অস্বীকার করেছে, প্রত্যাখ্যান করেছে। বলেছে এটা ভালোবাসা না বড়লোকের ছেলের খামখেয়ালি।

সবুজ তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে মাধবী সবুজকে বলে তার সিঁথিতে সিঁদুর দেওয়া অত সহজ নয়। তাকে বিয়ে করতে গেলে আগে তার বিশ্বাস জিততে হবে। পুষ্প রঞ্জন চৌধুরীকে থামাতে হবে, সবুজ পুষ্প রঞ্জন কে থামায় অন্যদিকে মাধবী সবুজকে বিয়ে করে। কিন্তু এখানে গল্পের একটা চমক আছে তা হলো এই যে, পুষ্প রঞ্জন আপাতত থেমেছে আসলে এই সবটাই মাধবীকে ট্রাপে ফেলার ফন্দি তার, সে চাইছে মাধবীকে বাড়ির বউ করে নিয়ে এসে তারপর খুন করে ফেলতে কিন্তু সবুজ এত কিছু জানে না সে শুধু ভালোবেসেই বিয়ে করেছে মাধবীকে। অন্যদিকে মাধবী ও জানে না যে, সবুজ আসলে পুষ্প রঞ্জনেরই ছেলে।

বিয়ের পরে মাধবী যখন শ্বশুর বাড়িতে যাত্রা করছে তখন দেখা যাচ্ছে মাধবী তার বাবাকে বলছে জংলা হাটাকে দেখে রেখো বাবা, গাছ গুলোকে দেখে রেখো। বিয়ের পর শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে কীভাবে মাধবী তার জংলাহাটা জঙ্গলকে বাঁচাবে সেটাই এখন দেখবার!-ধারাবাহিককের এই প্রোমো সত্যিই অর্থের একটা বড় ধামাকা। এর পর কাহিনী কোন দিকে মোড় নেবে কেউ জানে না। তবে অনেকে আবার বলছেন যে, লক্ষী কাকিমাতে বিয়ের ট্রাক দেখে ইচ্ছাকৃত এত তাড়াতাড়ি মাধবীলতাতে বিয়ের ট্রাক আনা হয়েছে না হলে এখনই বিয়ের দরকার ছিল না।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Star Jalsha (@starjalsha)

Back to top button

Ad Blocker Detected!

Refresh