স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো গীতা এলএলবি। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে পদ্ম দাসের শ্লীলতাহানীর কেসটা লড়ছে গীতা অন্যদিকে গীতার বিপরীতে আছে এডভোকেট মুখার্জী, যে আবার গিনি শ্বশুর। অন্যদিকে পদ্ম দাসের শ্লীলতাহানি করা কৃপান ব্যানার্জী মুখার্জীদের হবু বৌমার ভাই,তাই এই কেসটা জেতা তাদের কাছে সম্মান এবং ইগোর প্রশ্ন।
এই কেসটা জেতার জন্য গিনি পদ্মর সাথে কৃপানের বিয়ে দিচ্ছিলো, যাতে এই কেস্টার আর কোন ভিত্তি না থাকে, কিন্তু গীতা প্রেস, মিডিয়া সকলকে নিয়ে জড়ো হয় এবং শেষ মুহূর্তে বিয়েটা আটকে পদ্মকে তুলে নিয়ে চলে আসে।
গিনির হাজার অনুরোধেও কোন কাজ হয় না, এমনকি গিনি যখন নিজের মাকে ফোন করিয়ে গীতাকে ফোনটা তুলে দেয় তখন গীতা পরিষ্কার বলে সে তার বাবার মেয়ে আর তাই এই লড়াইটা সে লড়বে এবং জিতবে, মুখ লুকিয়ে সে ঘরে বাঁচবে না। অন্যায়ের সাথে সে কিছুতেই আপোষ করবে না। গীতা এলএলবির সম্প্রতি যে টিআরপি লিস্টটা বেরিয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, কার কাছে কই মনের কথার সাথে গীতার গ্যাপ মাত্র পয়েন্ট থ্রির।
স্বাভাবিকভাবেই মনের কথার দর্শকরা ভাবছিলেন যে, আগামী সপ্তাহে মনের কথা স্লট পাবে কিন্তু এর মধ্যে গীতার একটি প্রোমো দিয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে যে, জোর জবাব সাওয়াল চলছে। একদিকে গীতা, অন্যদিকে এডভোকেট মুখার্জী।
আরও পড়ুন : চেনেন টেলি জগতের এই দুই বোনকে?
এডভোকেট মুখার্জী বলছে, পদ্মর কাজই হলো বড়লোকের ছেলেদের সাথে এনজয় করে তারপর তাদেরকে ফাঁসানো! অন্যদিকে গীতা বলছে কৃপানোর মত ছেলেরা সমাজের কালঙ্ক কারণ কৃপান শ্লীলতাহানি করেছে পদ্মর।এই প্রোমো দেখে সবাই যখন বলছেন যে, মনের কথার স্লট আর জেতা হলো না! সেখানে সোশ্যাল মিডিয়ায় আর একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“বড়ো চিৎকার করে এই শো তে”
