‘মান অভিমানের নাম করে এক্কাদোক্কায় গল্পের গরু গাছে! এবার গুড্ডির মতো অবস্থা না হলেই হয়! লীনা পিসিকে বিশ্বাস নেই খারাপ লাগছে প্রতীক সেনের জন্য’গুড্ডির মতো পরকীয়া মূলক ধারাবাহিক হবে না তো এক্কাদোক্কা? সিঁদুরে মেঘ দেখছেন দর্শক!
‘এক্কাদোক্কা’তে এখন রীতিমতো মান-অভিমান এর পর্ব চলছে। পোখরাজ তার কাকাদের দ্বারা কিডন্যাপ হয়, কিডন্যাপ হওয়ার পর দীর্ঘদিন কিডন্যাপারদের কাছে বন্দী থাকে, এই অবস্থায় তাকে ছাড়া হবে একটি শর্তে যদি কিডন্যাপারদের মেয়েকে সে বিয়ে করে, এরপর একরকম জোর করে রঞ্জাবতীর সাথে পোখরাজের বিয়ে দেওয়া হয়। এই সময় রাধিকা অনির্বাণ গুহকে নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয় পোখরাজকে উদ্ধার করতে, সে সাথে করে নিয়ে আসে পুলিশ। এসে দেখে পোখরাজ আর রঞ্জাবতীর বিয়ে হয়ে গেছে।
পোখরাজ তাকে মুখে অনেক অপমান করে কিন্তু মনে মনে কষ্ট পেতে থাকে। রাধিকাকে কঠিন কঠিন কথা বলবার পর পোখরাজের মনের অনুভূতি, “ তোমার মুখ টা একদম সাদা হয়ে যাচ্ছে কেনো রাধিকা..তুমি আমাকে অনেক আঘাত করেছো,অনেক অপমান করেছো.. অপমান করলে কখনো অপমান ফেরত নিতে জানতে হয়.. আঘাত করলে কখনো আঘাত কে ফেরত নিতে জানতে হয়.. আঘাত করলে কখনো যে আঘাতটা ফেরত আসতে পারে তার জন্য তৈরি থাকতে হয়.. আজ তোমাকে আঘাত করে তোমাকে সেই আঘাত টা ফিরিয়ে দিলাম.. সারাজীবন তুমি এই আঘাতের সাথে সহবাস করবে রাধিকা..”
এরপর রঞ্জাবতীকে স্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে নিজের বাড়িতে ঢোকায় পোখরাজ। এই ট্র্যাক দেখে সবাই বলছেন এটা একটা মান অভিমানের ট্র্যাক চলছে, কিন্তু দর্শকদের বক্তব্য এটাই যে, এই গল্পটা আবার গুড্ডি ধারাবাহিকের মতো পরকীয়া কেন্দ্রিক হয়ে যাবে না তো?
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন সরাসরি লিখেছেন যে,‘সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“গুড্ডিতেও একবার গল্পের গরুকে এভাবেই গাছে তুলে ছিল মান অভিমানের নাম করে…
সেই গরু আজও ওই গাছেই বসে আছে, এখনও নামতে পারেনি গাছ থেকে
আবার এক্কা দোক্কাতেও গল্পের গরু গাছে তুলে দিলো.. দেখি কবে কিভাবে নামতে পারে সেই গরু
প্রতীক সেন এর জন্য খারাপ লাগছে..তার fan হয়েও এই গল্পে পোখরাজের জন্য খারাপ লাগছে বেশি, কিছুতেই মানতে পারলাম না কেন যে 2nd lead হয়ে এই গল্পে এলেন উনি..”