বাংলা সিরিয়াল

সবার সামনে গায়েত্রীর সব অপরাধের কথা খুলে বললো উর্মি! জেলে যাওয়ার পর কি আবার হিংস্র রূপে ফিরে আসবে গায়েত্রী? উঠছে প্রশ্ন

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক এই পথ যদি না শেষ হয়। এই ধারাবাহিকে সাত্যকি ও উর্মির রসায়ন খুব পছন্দ করেন দর্শক। এই ধারাবাহিকে খলনায়িকা হলো উর্মির মামনি অর্থাৎ গায়েত্রী। সম্প্রতি এই ধারাবাহিকে দেখা গেলো গায়েত্রীর মুখোশ সবার সামনে খুলে দিলো উর্মি। সবার সামনে গায়েত্রীর সব অপরাধ ধরা পড়ে গেলো।

কিছুদিন আগেই উর্মির দাদুকে কিডন্যাপ করে গায়েত্রী এই বিষয়টি যখন সামনে আসে তখন উর্মির দাদু পুলিশ ডাকে আর তাদের সামনেই উর্মি সবটা বলতে শুরু করে। প্রথমত প্রথম দিন থেকে উর্মি আর সাত্যকিকে আলাদা করতে চেয়েছে গায়েত্রী, উর্মির মায়ের থেকেও আলাদা করে দিয়েছে উর্মিকে গায়েত্রী। উর্মির ছোটবেলায় তার সমস্ত কনফিডেন্স ভেঙে দিয়ে তাকে গুড ফর নাথিং তৈরি করে দিয়েছে এবং তার বিশ্বাস ভেঙে দিয়েছে। কিন্তু এসব অপরাধের তো কোন শাস্তি হবে না তা উর্মি জানে তাই যে অপরাধের শাস্তি হবে সেই সব অপরাধের কথাই সকলের সামনে এবং পুলিশের সামনে বলতে শুরু করে উর্মি। গায়েত্রীর বিরুদ্ধে এটেন্ড টু মার্ডারের কেস আনে সে।

সরকার পরিবারের সবার সামনে সে বলতে শুরু করে কীভাবে জন্মদিনের দিন সাত্যকির ওপর হামলা করিয়েছিল গায়েত্রী, এমনকি জামাইষষ্ঠীর দিন বাড়িতে ডেকে এনে চিংড়ি মাছেবিষ মিশিয়েছিল গায়েত্রী সাত্যকি কে মারার জন্য, কিন্তু সাত্যকি চিংড়ি মাছ খায়নি বলে সেটা উর্মি খায় এবং এরপর উর্মি অসুস্থ হয়ে পড়ে। এত কিছুর পর গায়েত্রী যখন জিঞ্জেস করে, তুমি এসব কী করে জানলে তখন উর্মি বলে, নিজের কানে শুনেছি। কোমায় ছিলাম মামনি, মরে যাই নি।চিংড়ি মাছ খেয়ে অসুস্থ হয়ে কোমায় চলে যাওয়ার সময় গায়েত্রী উর্মি কোমায় চলে গিয়েছে ভেবে সব কথা নিজেই হাসতে হাসতে বলেছিলো কিন্তু সে বুঝতে পারে নি যে,উর্মি সবটা শুনেছে। এরপর পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে কিন্তু জেলে যাওয়ার পর কি আবার হিংস্র রূপে ফিরে আসবে গায়েত্রী? নেটিজেনদের মনে উঠছে সেই প্রশ্ন।

Back to top button

Ad Blocker Detected!

Refresh