‘ভালোবাসা জেতার নতুন কোন প্রোমো দেখব ভেবেছিলাম এ তো দেখছি অগ্নির অগ্নিপরীক্ষা এখনো শেষ হলো না!’অগ্নির অগ্নি পরীক্ষার প্রোমো দেখে কি বলছেন ফেরারি মন দর্শক!

কালার্স বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ফেরারি মনে দেখা যাচ্ছে যে তুলসীর বাবা প্রতাপ বিশ্বাস অগ্নিকে শর্ত দিয়েছে এক মাসের মধ্যে অগ্নিকে যেভাবেই হোক এক লাখ টাকা ইনকাম করতে হবে এবং এই ১ লাখ টাকা সৎভাবে ইনকাম করতে হবে, তবেই প্রতাপ বিশ্বাস তুলসীর সাথে অগ্নির বিয়ে দেবে। অগ্নি এই চ্যালেঞ্জ একসেপ্ট করে এবং তুলসী জানায়, তুলসীর ও বিশ্বাস অগ্নি জিতে যাবে। এরপর শুরু হয় অগ্নির লড়াই।
অগ্নি প্রথমে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে যায় কিন্তু সেই চাকরির ইন্টারভিউগুলোতে তাকে বাদ দেওয়া হয় তার মা পরমা রায় বর্মনের নির্দেশে, অন্যদিকে অগ্নিকে পরমা বলে যে তার বাবা ঋষিকেশের কারণে তার এই চাকরিটা হয় নি, এরপর সে একটি হোটেলে ওয়েটারের কাজ করতে যায় কিন্তু সেখানে তার সৎ মামা তাকে চোরের অপবাদ দেয় এবং তার চাকরিটা চলে যায়।
এরপর অগ্নি নানান রকম ছোট বড় কাজ করতে থাকে যেমন মোট বওয়া, ভারী জিনিস বহন করা, ইত্যাদি কাজ। সম্প্রতি ফেরারি মনে একটি নতুন প্রমাণ দিয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে অগ্নির অগ্নিপরীক্ষা এখনো শেষ হয়নি। মুসা নামের একজন বক্সার যার সাথে আজ অবধি লড়াই কেউ জিততে পারেনি তার সাথে জিতলেই পঞ্চাশ হাজার টাকা পাওয়া যাবে। সবকিছু জেনে অগ্নি লড়াই করতে যায় এবং মার খেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়, তুলসী তখন অগ্নির নাম করে চেঁচাতে চেঁচাতে অগ্নির কাছে আসে।
এই ধারাবাহিকের প্রোমোর নীচে কেউ লিখেছেন, যেদিন থেকে অগ্নি তুলসীকে ভালবাসতে শুরু করেছে সেদিন থেকে অগ্নি শুধু মারই খাচ্ছে। কেউ আবার বলছে, ভেবেছিলাম অগ্নির ভালোবাসা জেতার নতুন কোনো প্রোমো দেখবো, এ তো দেখছি অগ্নির অগ্নিপরীক্ষা, এখনো শেষ হলো না!