বাংলা সিরিয়াল

সিনেমার বড় বড় ডায়লগ বাস্তবে মানায় না গুড্ডিকে ধুয়ে দিলেন যুধাজিৎএর মা!‘ঠিক‌ই হচ্ছে’সহমত পোষণ করে বলছে দর্শক!

স্টার জলসার গুড্ডি তে নায়িকার চরিত্র নিয়ে দর্শকদের যত আপত্তি অন্যান্য ধারাবাহিকে ভিলেন বা খলনায়িকার চরিত্র নিয়েও দর্শকের তেমন আপত্তি থাকে না, আসলে আমাদের একটা চিরাচরিত ধারণাই হয়ে গেছে যে নায়িকা মানে সে সর্বগুণ সম্পন্ন হবে সে নিজে ঠকে যাবে কিন্তু কখনো কাউকে ঠকাবে না সেখানে গুড্ডিতে যখন দেখা যায় যে সে প্রতিনিয়ত যুধাজিতকে ঠকাচ্ছে তখন দর্শক সেটা কে মেনে নিতে পারে না। যুধাজিৎ এর মতো এত সুন্দর একটা চরিত্র যে ছয় বছর ধরে গুড্ডির জন্য অপেক্ষা করেছিল গুড্ডি তাকে নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করে এইভাবে ব্যবহার করলো তা দর্শকরা মানতে পারছেন না।

অনুজ মারা যাওয়ার পর গুড্ডি একদিকে সিঁদুর, শাখা পালা পড়ছে অন্যদিকে সাদা শাড়ি পড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, বিষয়টা এতটাই দ্বিচারিতা এবং ধারাবাহিকের মধ্যে এতটাই পরকীয়াকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে, যে কোন দর্শকই বিষয়টাকে স্বাভাবিকভাবে নিতে পারছেন না তাই অনুজ মারা যাওয়ার পরেও যখন গুড্ডিকে সবাই গালিগালাজ করছে তখন গুড্ডিকে করা সেই খারাপ কথাগুলোকেই সাপোর্ট করছেন দর্শক।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন,“গুড্ডি কিছুটা হলেও অনুজের শোকে matured হয়েছে যদিও এটা kind of “আমি নিজেকে নিজের মত ভালো রাখবো, বাকি দুনিয়া চুলোয় যাক” type of maturity
যুধাজিৎ, তুই divorce দিয়ে দে ভাই। রোজ রোজ এক অশান্তি আর ভালো লাগছে না। যুধাজিতের মা একটা জিনিস correct বলেছে episode এর শেষের দিকে—
“এই!! সিনেমার বড়ো বড়ো dialogue দিও না তো। এগুলো না বাস্তব জীবনে মানায় না।” –

আরেকজন বলছেন,এখন গুড্ডিকে গালিগালাজ দিলে ভালোই লাগে, কারণ দ্বিচারিতা এবং স্বেচ্ছাচারিতার পর শোক দেখালেই সত্যি কেউ মহান হয়ে যায় না।

Back to top button

Ad Blocker Detected!

Refresh